পথ এক, পথিক অনেক

স্বর্ণেন্দু সরকার

 

নকশা কাটা চুলের যুবক আর আধা-শহরের যুবতী পিঠে নিয়ে ঘোড়া চলেছে কঠিন বরফের রাশি ভেঙে। সম্মুখে শুধুই হিম শিলা সৌধ। ঘোড়া টেনে নিয়ে যাচ্ছে খাদের পাশ থেকে যে সহিস তার নাম মকবুল। মকবুল কথা বলতে পারে না, দু কানে শুনতে পায় না কিছুই। তার বাবা পঞ্চতরনির ঢালে ভেড়া চড়াতে গিয়ে কখনও ফিরে আসেনি। ছোট বোনের চোখ যা ছিল শেষনাগের হ্রদের মতোই সুন্দর আর চকচকে সবুজ, একদিন ছররা গুলিতে নিভে গেল সেই আলো।

ঘোড়ার পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে অগুন্তি মানুষের পা। বরফ কোথাও ভেঙে ভেঙে যাচ্ছে। দেখি বাংলার কোন এক গ্রাম থেকে এসেছে ক্ষীণকায়া প্রাচীন মহিলা, এত ভিড়ে তার নাম জানা হয়ে ওঠেনি আমার। মাথায় টলোমলো করছে তার যত্ন করে নিয়ে আসা কালো রঙের বোঝা… আমি যখন নেমে আসছি পাহাড়চূড়া থেকে তার যাত্রা শুরু হয়েছে সবেমাত্র। তাকে একে একে পার হয়ে যেতে হবে এই সমস্ত উঁচু শৃঙ্গ, কি কঠিন পথ। আশঙ্কা হল দিনের আলো নিভে আসার আগে সে পৌঁছাতে পারবে কিনা, বলি: একটা ঘোড়া নিলে হয় না… সে মানুষটা ক্লান্ত চোখে আমার দিকে চাইল একবার… আর ফিক করে হেসে ফেলে এগিয়ে গেল সামনের দিকে। আমি দূর থেকে দেখতে থাকলাম তার ওই টলোমলো গমন। মকবুল আর নাম-না-জানা মহিলা ঘিরে ধরল আমাকে….

গুরু পূর্ণিমার চাঁদ উঠল সময়ের কিছুটা পরে উঁচু উঁচু ওই হিমবাহের চাদর মোড়ানো, ঠিক যেন চুনে ঢাকা পাহাড়ের মাথা ছাড়িয়ে। শান্ত হিম জোছনায় নিমিষে ঢেকে গেল চারপাশ। অনতিদূরে সাদা বরফের উপর শুয়ে আছে কালো এক ঘোড়া। চারপাশে কেউ নেই তখন। অতল খাদের নিচে এই মহাপ্রয়াণ, সে উঠবে না কখনও, কথা বলবে না সহিসের সাথে। দৃশ্যহীন চোখ তার খোলা আছে তারাভরা আকাশের দিকে, সে স্পর্শ করে আছে তুহিন অথচ অনুভূতিহীন, চারপাশের হুল্লোড়ে তার হৃদয়ে সাড়া পড়বে না কখনও। রাতের অন্ধকারে পা হড়কে হয়তো বা এই জোছনায় কোনও এক মায়াবী ভূত তাকে নিয়ে এসে ফেলেছে লোকালয় থেকে এত দূরে, পাহেলগাঁওয়ের ঘোড়া। আজ বিকেলেই দেখা হয়েছিল যখন, তাকে দেখেছি দুঃখী দুঃখী মুখ করে নদী আর ঘিরে রাখা পাহাড়ের বড় এক চিনার গাছের আড়ালে মন খারাপ নিয়ে তাকিয়ে আছে দূরে, পাথরে শব্দ করে সরে সরে যাচ্ছে ফেনা ওঠা জল। কী ভাবছিল ও তখন?

বিলাল সেই হতভাগা সহিস। তীর্থযাত্রীর দল চলেছে পবিত্র গুহার অভিমুখে আর বিলাল ঘুমিয়ে পড়েছে সবুজে ঢাকা ঢালু ঘাস জমির উপর। কৃষি নেই কারখানা নেই। ছেলে নেই। কোনও এক অন্ধকার রাতে কে বা কারা তাকে তুলে নিয়ে গেল। আজও সে ঘরে ফেরে নাই। আর হয়তো ফিরবে না কোনওদিন… মুখের উপর এ কথা না বলেই আমি সরে আসি। বিলাল জেগে উঠে সিগারেট খেতে চায়… প্রবল হাওয়ায় বার বার নিভে যেতে থাকে আমাদের জ্বালানো সমস্ত আগুন…

সবুজ পাইনের জঙ্গল শেষ হয়ে গেছে বহু আগে, যেখানে ফেলে এসেছি আমার দুই সহযাত্রী, পা দুটো শান্ত করতে তারা যখন একে একে বসে পড়ছিল গড়িয়ে আসা পাথরের পাশে। মাথার উপর উড়ে আসছে কালো কালো মেঘ, পাহাড়ের গা বেয়ে তির তির জলের স্রোত বইছে হিমে ঢাকা মরা এক নদীর নিচ দিয়ে। লঙ্গরখানার পাশ থেকে ভেসে আসছে পনির ভাজার গন্ধ। পাহাড়ী ছোট ছোট নাম না-জানা ফুলের দল মাথা দুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে দু মুঠো খাবারের আশায়। কোথায় থাকে ওরা? জানা নেই… ন্যাড়া জনমানবহীন এই প্রদেশে ওরা হয়তো কোনও মেষপালকের রঙিন ডানায় মোড়া প্রজাপতি। যাত্রীদের থেকে লজেন্স নিয়ে উড়ে যাচ্ছে, যেখানে বরফে সাদা হয়ে যাওয়া চারপাশে নানা রঙের কাপড়ে টাঙানো আছে আরও দূরের একটা লঙ্গর।

পিসু টপের কঠিন চড়াই শেষ করে বৃষ্টি এল আকাশ ভেঙে। কঠিন পাকদণ্ডী বেয়ে উপরে উঠতেই দেখি পান্না সবুজ জলে ঘেরা শেষনাগ স্থির হয়ে আছে। পার্বতী নিয়ে অমরনাথ যাবার পথে শিব এখানেই ছেড়ে যায় তার প্রিয় নাগ। তখন থেকে নাকি তারা এখানেই আছে। কেউ কেউ দেখেছে তাদের… দেখেছে রাতের অন্ধকারে কেমন আলো হয়ে থাকে চারপাশ। এমন দৃশ্যের পাশে বোবা হয়ে বসে আছি আর আমাকে চমকে দিয়ে কথা শুরু করে আপেল বাগানে কাজ করা খালিদ, সে এসেছে আজ দুপুরেই কোনও কাজের খোঁজে। সারাদিন ঘুরেফিরে কিছুই করে উঠা হয়নি যদিও, তবু তার মুখের শান্ত ভাব, মরচেহীন হাসি আর আমার প্রতি বিস্ময় লক্ষ করি। খালিদ আমাকে শোনায় তার পেছনে ফেলে আসা গ্রামের গল্প। এক রাতে কেমন করে পঞ্চাশ জন মেয়েকে ধর্ষণ করে চলে যায় বন্দুকধারী লোকেরা। কেউ কথা বলে না এই সব নিয়ে, আসমুদ্র হিমাচলে মায় হিন্দুস্থানের কেউ। আমি ওর হাত ধরে বলি কোনও দিন হয়তো লিখে শোনাব খালিদ… চোখ আমার ভরে ওঠে বৃষ্টির জলে, সম্মুখে শেষনাগ। একটু আগেই ফেলে আসা ডানা-হীন প্রজাপতি মুখগুলো মনে পড়ে যায়, যেন মনে হয় সাদা বরফের ঊরু বেয়ে লোহিত গড়িয়ে পড়ছে বৃষ্টি জলের মতো ফোঁটায় ফোঁটায়…

শেষনাগ পার করে গণেশ টপের মাথায় কে যেন বরফে স্লেজ গাড়ির মতো গড়িয়ে যেতে যেতে বলে উঠল : নরক দর্শন শেষে এই বার শুধুই স্বর্গের দিকে যাত্রা আমাদের। আহা কাশ্মীর, আমাদের একমাত্র স্বর্গ তুমি।

এসে পড়েছি শান্ত চিনার পাতা ঝরে পড়া অশোকের দেশে। চারপাশে ঘিরে আছে অপার শান্তি আর সাদা বরফের মতো স্নিগ্ধ মানুষের মৃদু কোলাহল। হিম টোপর মাথায় উঁচু পাহাড়ের সবুজ ঢালে পুতুল খেলার মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে একা একা দলছুট দু-একটা ঘোড়া আর অদূরের এলোমেলো ভেড়ার পালে নজর রাখছে কালো লোমে ঢাকা এক কুকুর… পাশে হাঁটু জলের নদী। শিব নাকি এখানেই পঞ্চতত্ত্ব ত্যাগ করে ফিরে যান গুহা অভিমুখে। অপূর্ব এই স্বর্গের নাম পঞ্চতরনি।

পাথরের পর পাথর চাপিয়ে নদীর পাশে ডেরা ফেলেছে শান্ত মেষ পালকের দল। ওরা গরীব, অভাব আছে কিন্তু অভিযোগ নেই। শ্রাইন বোর্ড কাজে লাগেনি ওদের। অসময়ে গরম জলে চা পাতা আর চালের গুঁড়ো মিশিয়ে ক্ষিদে মেটায় ওরা আর দূর থেকে নিয়ে আসে পানীয় চশমে-পানি। গান করে প্রাণ খুলে। সদা হাস্যমান এই মানুষগুলোই এই উপত্যকার প্রাণ। এরা ছাড়া সবকিছুই ঝাপসা, সুন্দর এই প্রকৃতি যেন পানসে ও বেমানান লাগে খুব।

সমতলের বুক থেকে একদল সাধু এসেছে নেশা করতে। নোংরা ছিঁড়ে যাওয়া কাপড়ে গোল হয়ে বসে সস্তার ভাং পাতা পুড়িয়ে ধোঁয়ায় ঢেকে ফেলছে চারপাশ। দূরে একা একা চুপ করে টিলা পার হয়ে যাচ্ছে বাঁকা লাঠি হাতে শান্তিজলের মুখওয়ালা ঋজু এক সাধু, ঘোড়ার দল পেছনে ফেলে, বরফানী অমরনাথের দিকে…

অমরনাথ মন্দিরের ঘণ্টা আর আরতি থেমে যেতেই মুহূর্তে বদলে গেল দুনিয়াটা। যেন বরফ যুগের বণিক ঘোড়ার পিঠে ফিরে গেছে বরফের মতো সাদা গায়ের রং আর কেটে ফেলা তরমুজ-লাল ঠোঁট নিয়ে। চুলগুলো বটের ঝুড়ির মতো বাঁকানো, টুপির ফাঁক বেয়ে যা নেমে আসতে দেখে আমি আশ্চর্য হয়েছিলাম। আমি জানি ঘোড়ার পিঠে বোঝাই করা রসদে ওরা নিশ্চিত আরও এক মাস থেকে যাবে এইখানেই। ঘুমিয়ে পড়বে হিম শক্ত ভূমির উপর। হয়তো আরও এক মাস, যখন বরফ গলে গিয়ে সবুজ উঁকি দেবে। ফুলের গালিচা ভরে উঠবে চারপাশে নরম হয়ে আসা মাটিতে… কিন্তু বসন্ত আসতে এখনও ঢের দেরী।

দিনের আলোয় যা ছিল মানবসমুদ্র, আলো নিভে আসতেই তা হয়ে গেল আদি গুহামানবের দেশ। লাঠি হাতে অন্ধকার ভেঙে ফিরে আসছি, চারপাশ শুনশান, কেটে ফেলা বরফ জমে পথ বদলে গেছে, পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নেমে আসছে কালো ভালুক, সাথে তার ছোট ছানা। মকবুল একা দাঁড়িয়ে দেখছে এমন এক স্বর্গীয় দৃশ্য। অদূরে ঠাণ্ডায় কাঁপছে তার নালভাঙা অচল ঘোড়া। কেমন মায়া হল… এই বুঝি স্বর্গের দরজা, যে শত ধাক্কাতেও খোলে না। মূক ও বধির বালকের গরম কাপড় জোটে না, তীর্থযাত্রী খুইয়ে বসে তার অমূল্য প্রাণ। মকবুল আনন্দে অথবা ভয়ে লাফিয়ে নামছে তুহিন পর্বতের ঢাল, গড়িয়ে যাচ্ছে দ্রুত… অন্ধকারের আলোয় আমি সাবধান করছি প্রাণপনে, ভুলেই গেছি আমার শব্দ পৌঁছাবে না ওর কাছে। চোখ থেকে জল নেমে আসার বাষ্পে বুজে আসছে গলা… আশঙ্কায় দুলে দুলে উঠছি। ঠিক তখনই এক সাধু ভূতের মতো জাপটে ধরে মিলিয়ে গেল কোথায়, কে জানে। অদূরেই থমকে আছে অতল খাদ। ঘোড়াটা পা আর লেজ নাড়ল শুধু, যেন কিছুই হয়নি স্বর্গের এই পৃথিবীতে।

ওই পথ পার হওয়া কঠিন, হাঁটু ভেঙে আসে। শ্বাস থেমে থেমে যায়। হৃদয়ের রক্ত উথলে উঠে আবার ঝিমিয়ে পড়ে ক্রমশ। চারপাশে সাদা আর সাদা বরফ জড়িয়ে ধরে শুধু। একটা বাদামী ঘোড়া পছন্দ করে যেই উঠেছি অমনি সে বলে : পারব না বাপু, আমি বয়সে প্রাচীন, আমার পিঠ ভেঙে গুঁড়িয়ে যাবে। তাকে রেখে এক পালকি নিলে বেহারা বলে : রেহাই দাও, দু দিন পেটে কিছুই পড়েনি আমাদের। শেষে কাউকে না পেয়ে হাঁটা শুরু করি। পথে একটা জিরিয়ে নেবার গাছ অবধি নেই, এমনকি ডালে একটা পাখি, শুধু থেমে থেমে বৃষ্টি আছে কিন্তু সবুজে ধোওয়া জল গড়িয়ে পড়া নেই। শেষে শুঁড়িখানা ফেরত নেশাগ্রস্ত পা নিয়ে যখন পৌঁছালাম ওই বিশালাকার গুহায়, সব ক্লান্তি কেটে তোমাকেই দেখলাম অমরনাথ। কি এক রূপ লেগে রইল চোখে। তারপর লোহায় মরচে পড়া মানুষটা মাথায় হাত ঠেকিয়ে প্রণাম করে হেসে উঠল চমৎকার। মুখ তার ভরে উঠল তারা ঢাকা আকাশে। যেমন টলোমলো সে এসেছিল তেমনই ফিরে যাবার রাস্তায় বেরিয়ে পড়ল, একে একে পার হয়ে গেল সোনায় মোড়ানো ঝর্ণা, পাইনের বন, বরফে ঢাকা নদী আর সবুজের বুনো ফুলে মৌমাছিদের পাগলপারা মাতামাতি লক্ষ করতে করতে। যতক্ষণ তাকে দেখা যাচ্ছিল আমি দেখতে থাকলাম, যতক্ষণ না একটা উঁচু পাহাড়ের বাঁক তাঁকে লুকিয়ে ফেলতে সক্ষম হল। বাড়ি ফিরে যাবার একটা অনন্য আনন্দ-মাখা আলো সে ছড়িয়ে দিয়ে গেল আমাকেও। শেষে অমরনাথ ফেরত মানুষটা যখন অমর হয়ে গেল, এই রূপ ততক্ষণ লেগেছিল আমার।

অনন্তনাগের সেই পথ ধরে একটু আগেই নেমে এসেছি সমতলে। নামতেই দেখা হল সেই প্রাচীন ঘোড়ার সাথে, সে বলে : আশ্চর্য হবে তুমি শুনলে। এই কাজ তো অপরাধ। এ কাজ আমাদের কেউ সমর্থন করে না, এই কাজ কোনও জঙ্গি বাহিনীর নয়। ঘাসের জঙ্গলে পাতার ফাঁক দিয়ে আমি দেখেছি তাদের। বিশ্বাস করো এ মস্ত এক সাজানো ঘটনা। এর পর বিলালের ছেলে ধরে নিয়ে গেছে যেই দল, ধরে নিয়ে যাবে কাউকে… মাথায় মুখোশ লাগিয়ে বলবে ইনিই তিনি। বিশ্বাস করো জানে মেরে ফেলবে। সাদা বরফের উপর যেমন কালো ঘোড়া মরে পড়ে থাকতে দেখলে ঠিক তেমনি। ছররা গুলিতে নিভিয়ে দেবে চোখের আলো। বাড়ির লোকেরা ছবি হাতে-হাতে খুঁজে ফিরবে পথে-পথে।

ঘোড়া মাথা দুলিয়ে চলে যেতেই এল বেহারার দল… তারা কাঁদছে তখনও। কাঁদতে কাঁদতে মাটির সাথে মিশে আছে তাদের গায়ের চামড়া। তারা বলছে : যেখানে এমন হল সেখানে তো মস্ত বড় সিপাহীদের শিবির। তুমি বিশ্বাস করো এমন ঘটনা ঘটার থাকলে অনেক আগেই ঘটে যেতে পারত। কত পাহারা দেবে বলো, কত?

কে করেছে এমন কাজ… আমি জানি কিন্তু কাউকে বলব না, আমার মা বলেন : সত্য কখনও ঢাকা থাকে না আর পথে যা আসে মাথা পেতে নাও। সবাই যখন বলছে এই কাজ তাদের নয়, বিশ্বাস রাখো। বরং চোর ধরতে বেরিয়েছে যারা তাদের সন্দেহের ঊর্ধ্বে রেখো না।

কাশ্মীর ছেড়ে আসবার সময় ওই দৃশ্যের কথা খুব মনে পড়ছিল… জলপাই পোশাকের মানুষগুলো রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে আছে, তাদের কেউ কেউ হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছে যাত্রীদের, যাত্রীরাও পাল্টা ফিরিয়ে দিচ্ছে ভালোবাসা। কারও মুখ কঠিন হয়ে আছে। কেউ খুঁজে চলেছে তাদের গ্রামের থেকে কেউ এসেছে কিনা… আর দেখলাম যারা এই কাজ করিয়েছে, রাতে খেতে বসেছে ঝলসানো এক বাটি পাখির মাংস নিয়ে… কি আশ্চর্য পাখিগুলো ডানা ঝাপটে উড়ে পালাচ্ছে আকাশের দিকে…

 

ছবিঋণ – লেখক

About চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম 4645 Articles
ইন্টারনেটের নতুন কাগজ

5 Comments

  1. কী ভালো আর মর্মস্পর্শী ভ্রমণকথা! পাহাড়ের পরতে পরতে জীবনের জলছবি! এঁর কবিতা প্ল্যাটফর্মে লটকানো হোক… দাবি… ছোট্ট দাবি

  2. It’s good to have the whole work of Swarnendu Sarkar here….It’s a very very nice prose..keep it up Mr.Sarkar..

Leave a Reply to Soumya Chakraborty Cancel reply