ফ্যাতাড়ু-বজরা ঘোষ
(এটা খুব খারাপ লেকা, খিল্লি চাইলে পড়ুন, ধম্মো মারালে দূরে থাকুন, আনফেরেন্ডো কোরে দিন দিকি। সব ধম্মের গুষ্টির ২১৬ বার হোগা মারি)
সবাই চোদনবাবাজিকে নিয়ে পোস্টো দিচ্চে। দুদিন পরেই থিতিয়ে যাবে, এই ফাঁকে আমিও দিয়ে রাকি, কিন্তু এট্টু খটকা লাগচে গুরু।
সক্কলেই বলচে, গুলি কোরে মাত্তে হয়, ফাঁসিও কম সাজা, নাহলে লান্ড কেটে ছেড়ে দাও। নিয্যস। হেব্বি। সাঁটিস। চাম্পি কয়েচেন।
কিন্তু কব্বে কে? আপনি?
পারবেন বলচেন? বেস।
আগে জ্যোতিসির কাচে গিয়ে, মন্তর পড়ে জলপড়া, চুলপোড়া খেয়ে যাদের দীক্ষে নিয়েচেন তাদের লাইফ থেকে ছেঁটে ফেলুন দিকি। বাড়িতে যেসব গুরুঠাকুরদের ঝুলিয়ে রেকেচেন, বিসজ্জন দিন। তকন বলবেননা সব বাবা এরম নয়! আমার বাবা ভাল বাবা গুরমিতবাবা না।
কিংবা হাত থেকে পাতর বসানো গ্রহরত্ন মার্কা আংটিটা খুলে বেচে দিন। জামার হাতার নিচে লুকানো তাবিজ কবজ খুলে পেচ্ছাপখানায় ফেলুন…
অতবা…
ধোনের পাসে যে মাদুলিটা ঝুলচে আপনাদের কূলগুরুর দেওয়া, খুলে স্যাকরার কাচে চলে যান এবং ধম্মেন্দর স্টাইলে বলুন এক গোলি বানা দো।
ও আপনারা তো ‘জলজলা’ বইটা দ্যাকেননি। নিস্পেকটরের বৌকে মেরে দিল ডাকাত সোনা সিং উরফ ড্যানি। সে আবার এক সোনার মন্দিরের লোভে খ্যাপা কুত্তা হয়ে গ্যাচে। নিস্পেকটর ধম্মেন্দ মরা বৌ এর গলার হার দিয়ে স্যাকরার কাচ থেকে বুলেট বানালো, সেই দিয়ে ঢিসুম চাঁই। ড্যানি পটকালো।
এরম করে ওই তাবিজ কবচ দিয়ে গুলি বানান আর ঢিসুম করে মেরে দিন রামরহিম গুরমিত সিংকে।
এবার যদি বলেন ও আমার মাসিশাশুড়ির মিত্যুসয্যায় দেওয়া শেষ মাদুলি, মায়ের সেজভাতারের দান একমাত্তর মন্তপুত কবচ কিংবা হাজিপীরবাবার বিচি ছোঁয়া আসিব্বাদি ফুল তবে বলবো বেকার মারিয়ে লাভ নেই, চেপে যান। এসব বাবা ফাবাদের আমরাই পয়দা করি। কোরেই যাব।
গরু হনুমান শুয়োর পাঁঠা এবং ধম্মোবাপদের দাম সত্তরখানা পুঁচকে বাচ্চার অক্সিজেন সিলিন্ডারের চেয়ে বহুত বেসি, নইলে গোরক্ষপুর জ্বলে যেত। জ্বলেনি। রাস্তায় নেমে কেউ এট্টা ঢিলও মারেনি। নেতা মন্তী গুলোকে চিবিয়ে খায়নি, অতচ এক ‘জন্মখারাপ’ বাবাজির জন্যে একগাদা গাড়োল পতে নামলো। নামানো হলো, নামানো গ্যালো। এবং ভোগেও চলে গ্যালো।
কে বা কারা এই আবাগীর পুতকে ছাপোট দিয়েচে আর দিচ্চে সবাই জানে।
জানবেন পোচুর টাকার মালিকদের ফাঁসি টাসি হয়না। ওই জেলই হবে, দুদিন যেতে না যেতে জেলেই সেন্টার খুলে ফেলবে মামেগোটা। ধনাকে নিয়ে সন্দেহ হয় ছোকরা কদ্দুর কি করেচিল। মানে আদৌ করেচিল না বেকার ঝুলে গ্যালো?
আর বাবাজীকেও বলিহারি। কি খেত কে জানে!
গায়ে মাচি বসলে পিচলে যায় এরম চামড়া, গেলেমার ফেটে বেরুচ্চে। যদি মারতেও যান, মাইরি টপকানোর আগে জেনে নেবেন কি মন্তরে এত কড়ক ইঞ্জিন বানালো। শাল্লা! রকেট, বুলেট, জাপানী ফেল!
শয়ে শয়ে মেয়ে ধস্যন করেচে।
কেষ্ট ঠাকুর পোচ্চুর গোপিনিকে ঠান্ডা করেচেন। মথুরায় মারতেন, বিন্দাবনে ফ্যানা উটতো। নবীজিও বিচানায় খুব পাওয়ারফুল ছিলেন বলে শোনা যায়। মক্কার ঠাপে মোদিনা কাঁপতো। তবে সেসব সত্য ত্রেতা যুগে।
দেবরাজ ইন্দর আর জিউশ নাকি মেয়ে দেকলেই ভাদর মাসের কুত্তা হয়ে যেত, (মাতা গরম করবেন না, শাস্তরে বলচে)।
রামহারামি রামরহিম এদেরও বাপ। কলিযুগে হারেম চালিয়েচে নাকের ডগায়। যাকে পেরেচে মেরেচে, লাশ গায়েব করে দিয়েচে, ছেলেদের নুংকু কেটে খোজা বানিয়েচে। সেগুলো খেয়ে নিয়েচে নাকি কে জানে!
গন্ডারের ইয়ে দিয়ে নাকি যৌনশক্তিবর্ধক ওসুদ হয়। চিরযৌবন পেরাপ্তি ঘটে এই লোভে পচুর গন্ডার মারা হতো (একন অবস্য আইন করে সেসব বন্দ)। এ বাঞ্চোত কি ওই দিয়ে… ছ্যা ছ্যা।
এবার খুব নোংরা গল্প। ইচ্চে না হলে পড়বেন না।
একবার পোতিযোগিতা হয়েচিল বাংলাদেসের সাইদি, আশারাম বাপু আর রামরহিমের ডুগডুগির ক্ষ্যামতা নিয়ে।
পত্যেককে এট্টা কোরে মাদী হনুমান দেওয়া হয় (বিচারক যকন অমিত সাহ তকন পয়লা চয়েস বুজতেই পারচেন কোন জন্তু হবে) শর্ত ছিলো কে আগে হনুর পেট কত্তে পারবে।
সাইদি ছিল রেপমাস্টার, পোচুর বেজম্মা পয়দা কোরেচে এককালে (যেগুলো একন পাইকারি হারে কল্লা নামায়), সেতো এক্সপার্ট খেলুড়ে, তিনদিনে প্রেগন্যান্ট কোরে ফ্যালে হনুমানকে।
আশারাম বুড়ো ঘোড়া, তার সময় লেগেচিলো পাঁচদিন!
কিন্তু রামরহিম মানে কিনা রাম আর রহিমের যৌথখামারের প্রোডাক্ট অনেক চেস্টা করেও এত তাড়াতাড়ি কিচু কত্তে পারলোনা! প্রায় ১৫ দিন পর তার হনুর পেট হলো! লোকে তো অবাক।
বাবাজী হলেন বলাতকার শিরোমণি লিংগরাজ নুনুকূলপোতি, তার এত দেরী!
ক্যানো? ক্যানো??
ক্যানো???
ষোলো দিনের দিন বাবাজী ঘর থেকে বেরিয়ে বলেচিলেন,
শুয়োর কে বাচ্চে, আমাকে মদ্দা হনুমান দিয়েচিলিস কোন শালা?