কিছুদিন আগে এই বছরের নোবেল পুরস্কারগুলি ঘোষিত হল। ২০১৭ সালে, যে বছর আমাদের পত্রিকা আত্মপ্রকাশ করে, নোবেল ঘোষণার পর আমরা প্রতিটি পুরস্কৃত বিষয়ের উপর স্ব-স্ব ক্ষেত্রে অধিকারী কিছু জ্ঞানীগুণীর লেখা প্রকাশ করেছিলাম। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল বিষয়গুলিকে মুষ্টিমেয়ের পরিসর থেকে জ্ঞানান্বেষী পাঠকের বৃহত্তর সমাগমে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসা। প্রচেষ্টাটি আদৃত হলেও গত দু বছর অনিবার্য কারণে আমরা এই বিষয়ের স্পেশাল ট্রেনটিকে রওয়ানা করাতে পারিনি।
এই বছরের স্পেশাল ট্রেন বেশ কিছুটা দেরি সত্ত্বেও প্রকাশ করতে পেরে আমরা আনন্দিত। অর্থনীতিতে নোবেল নিয়ে লিখলেন অধ্যাপক স্বপ্নেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। পদার্থবিদ্যার বিষয় ও নোবেলপ্রাপকদের নিয়ে আলোচনা করলেন বিজ্ঞানী তাপস কুমার দাস। শারীরবৃত্তি ও ঔষধবিষয়ক পুরস্কার নিয়ে লিখলেন চিকিৎসক জয়ন্ত ভট্টাচার্য। সাহিত্যে পুরস্কারজয়ী লুইস গ্লাক-এর ভুবন নিয়ে লিখলেন অধ্যাপক সুপর্ণা সেনগুপ্ত। বরিষ্ঠ বিজ্ঞানী দেবজ্যোতি চক্রবর্তী তাঁর সহযোগী সুন্দরম আচার্যকে নিয়ে লিখলেন রসায়ন বিষয়ে। বিশ্বরূপ কোনারের লেখায় রইল শান্তি পুরস্কারের রাজনীতির ব্যাখ্যান।
সূচি:
নিলাম তত্ত্বের দ্বিতীয় নোবেল — স্বপ্নেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
অস্তিত্বের অবশ্যম্ভাবিতা: কৃষ্ণগহ্বর— তাত্ত্বিক প্রস্তাবনা থেকে বাস্তবে নিরীক্ষণ — তাপস কুমার দাস
নোবেল প্রাইজ, ২০২০ — মেডিসিন (অথবা ফিজিওলজি) এবং হেপাটাইটিস সি ভাইরাস — জয়ন্ত ভট্টাচার্য
লুইস গ্লাক— কবিতা, প্রতিদিনের — সুপর্ণা সেনগুপ্ত
জিন-এডিটিং প্রযুক্তি নিয়ে এল ২০২০ রসায়নে নোবেল — দেবজ্যোতি চক্রবর্তী ও সুন্দরম আচার্য
খাদ্য ও শান্তির পাচ্যতা: বিশ্ব খাদ্য প্রকল্পের নোবেলজয় — বিশ্বরূপ কোনার