দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার: বর্তমান ভারত ও অসংগঠিত শ্রমিকের সম্পর্কের রূপরেখা

অর্ক দেব

 




লেখক সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক

 

 

 

 

যত দূর চোখ যায়, ছোট ছোট ছোট সবুজ লঙ্কার ক্ষেত। তেলেঙ্গনার এই অঞ্চল থেকে দেশের একটা বিরাট অংশের জন্য লঙ্কা উৎপাদন হয়। কাজ করতে আসেন দেশের নানা অঞ্চলের জনমজুররা। দিনপিছু পয়সায় কাজ করা এই শ্রমিকদের বয়স ১০ থেকে ৬০। এদেরই একজন জামলো মকদম। বয়স ১২।  দেশে জনতা কার্ফু ঘোষণা হওয়ার পরে বেশ কিছুদিন থাকা-খাওয়া জুটছিল জামলোদের। কিন্তু ক্রমেই অবস্থা অন্যরকম হতে শুরু করে। আটকে থেকে মরতে হবে বুঝে, ১১ জন সঙ্গীর সঙ্গে ছত্তিশগড়ের বীজপুরে ভিটের দিকে রওনা দেয় সে। সড়ক পথে পুলিশি ধরপাকড়ের ভয় রয়েছে। তাই ওরা হাঁটছিল জঙ্গল ধরে। তিনরাত তিনদিন ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার পারও হয়ে যায় দলটি। বাড়ির কাছাকাছি এসে পড়েছিল ওরা। কিন্তু জামলোর ছোট্ট শরীরটা আর এই ঝক্কিটা আর নিতে পারেনি। চিকিৎসকরা জানান, জামলো এমনিতেই অপুষ্টির শিকার। এই টানা হাঁটার পরিশ্রম ওর শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। তাতেই মৃত্যু।

জামলো ছোট একটি অসংগঠিত ক্ষেত্রের একটিমাত্র মুখ। অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মরত এমন কয়েক কোটি মানুষ এখন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মৃত্যুপথযাত্রী। কেউ ৫০০ কিলোমিটার হেঁটেছেন, কেউ সাইকেলে পার হয়েছেন চার পাঁচটি রাজ্য, কেউ ত্রাণশিবিরে মাথা গুঁজে রয়েছেন। ত্রাণশিবির থেকে তাড়া খেয়েছেন, এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়। ফলে শ্রমিকের যন্ত্রণার আখ্যান তৈরি হচ্ছে পল অনুপল। শুধু ফ্রেমগুলি আলাদা। এই লড়াইয়ে বয়স-লিঙ্গ কোনও শর্ত নয়। যদিও ধর্ম-বর্ণ শর্ত হিসেবে এখানও রয়েছে, সে কথা অন্যত্র আলোচনা করা যাবে। এটুকু বলা যায়, অংসগঠিত ক্ষেত্রের প্রতিটি শ্রমিকেরই লড়াইয়ের মূল সুরটা এক। সংক্রমণে মৃত্যু হলে ব্যাপারটা নিষ্পত্তি ঘটে যেত। কিন্তু না মরে বেঁচে থাকা প্রত্যেকের চিন্তা, কাল কী হবে?

দেশের অংসগঠিত শ্রমিকের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার শুরুতেই, ঠিক কত মানুষ এই ক্যাটাগরির অংশ, তাঁদের আর্থিক পরিস্থিতি কী, সে বিষয়ে একটি স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি। ভারতে অসংগঠিত ক্ষেত্রের সংখ্যা গত কয়েক দশকে কমেছে একথা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু তারই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সংগঠিত ক্ষেত্রেও অসংগঠিত/ঠিকা শ্রমিককে কাজে লাগানোর প্রবণতা। মজার ব্যাপার হল, সরকারও জানে না এই অসংগঠিত ক্ষেত্রের সঠিক কর্মীসংখ্যা। ২০১৮-১৯ সালের আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হচ্ছে, মোট শ্রমিকের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত। এই রিপোর্টটি জুলাইয়ে প্রকাশিত হওয়ার দিন কয়েক পরেই নীতি আয়োগের রিপোর্টে আবার বলা হয়, মোট শ্রমশক্তির ৮৫ শতাংশ আসছে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকে। ২০১২ সালে ন্যাশানাল স্ট্যাটিসটিক্যাল কমিশনের ‘রিপোর্ট অফ দ্যা কমিটি অন আনঅরগানাইজড সেক্টর স্ট্যাটিসটিকস’ জানান দিয়েছিল মোট কর্মক্ষমতার ৯০ শতাংশের বেশি আসছে থেকে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকেই। এই তিনটি ক্ষেত্রের কোথাও সমীক্ষাসূত্রই দেওয়া হয়নি। আমরা এই তিনটি সূত্র থেকে এটুকু অনুমান করতে পারি যে মোট শ্রমের ন্যূনতম ৮৫ শতাংশ এবং সর্বাধিক ৯২-৯৩ শতাংশই আসছে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকে। ২০১৭-১৮ সালের পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে দেখাচ্ছে এই অসংগঠিত শ্রমিকদের ৭১.১% শতাংশের কাজের কোনও চুক্তিপত্র থাকে না। ৫৪.২ শতাংশ সবেতন ছুটি পান না। ২০১৮-১৯ সালের আর্থিক সমীক্ষা আবার দেখাচ্ছে প্রতি ৩ জনে ১ জন ন্যূনতম মজুরিও পান না। ফলে ভারতীয় শ্রমিকের একটা বড় অংশের দেওয়ালে পিঠ ঠেকেই রয়েছে। শ্রমের জন্য জরুরি শরীরটুকু বাঁচিয়ে রাখতে যে খাবার না পেলেই নয়, এদের রোজগার ততটুকুই, স্বাস্থ্যও তথৈবচ। এখন লকডাউন সেই রোজগারের জায়গাটুকু বন্ধ করে দিচ্ছে, ফলে স্বাস্থ্য যে ভাঙবে তা স্বাভাবিক ঘটনাই। তবে, অসংগঠিত শ্রমিক বললে যে বিরাট বর্গ বোঝায় তার অন্তর্গত সকলের সমস্যার মাত্রা বা ধরনধারণ এক নয়।

চা শ্রমিকদের কথা বলব। তাঁদের অবস্থা গত কয়েক দশক ধরেই করুণ। এখন যারা চা বাগানে কাজ করেন, তাঁদের পূর্বপুরুষকে সাঁওতাল পরগণা থেকে ১৮৬৫ সাল থেকে আনতে শুরু করে ইংরেজরা। দায়িত্ব ছিল বনজঙ্গল সাফ করে চা বাগান তৈরি করা। উত্তরবঙ্গে ম্যালেরিয়ার ভয়াবহ সংক্রমণে শয়ে শয়ে শ্রমিক মারা গিয়েছেন। ১৯০৬ সাল নাগাদ এসআর ক্রিস্টোফার ও সিএ বেন্টলি নামক দুই গবেষককে সরকারই নিযুক্ত করে এই শ্রমিকদের মধ্য ম্যালেরিয়া প্রকোপের কারণ খুঁজতে। তাঁরা রিপোর্টে লেখেন—

We may say that in our researches on malaria we have for some time recognised the almost constant association of labour camps with severe malaria…. It is not the soil disturbance, we believe, but the occurrence of labour camp conditions, or what we shall call for convenience of description THE TROPICAL AGGREGATION OF LABOUR[1], in association with these enterprises which has given them their evil reputation.[2]

এই অসুখের ইতিহাস বহন করছে যে শরীরগুলি তাঁদের উত্তরসূরিদের সঙ্কটও ভয়াবহ। উত্তরবঙ্গের নটি সংগঠিত চা-বাগান: রেড ব্যাঙ্ক, সুরেন্দ্রনগর, ধরণীপুর, ঢেকলাপাড়া, বান্দাপানি, মধু, রহিমাবাদ, পটকাপাড়া, রায়পুর বহু বছর ধরেই দিন ধরে বন্ধ, রুগ্ণ, নয় অনিয়মিতভাবে চালু। চা-শ্রমিকরা প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি বাবদ তাদের ন্যায্য প্রাপ্য পাননি। অনাহারে মৃত্যু হয়েছে বহু শ্রমিকের। আন্তর্জাতিক সংজ্ঞা অনুযায়ী যাকে বলে দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি এই বাগানগুলিতে। বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে, বাঁচার জন্য অনেকে বেশ্যাবৃত্তি করেন। কেউ কেউ আবার, নতুন গজিয়ে ওঠা রিসর্টে কাজ জুটিয়ে নেন। যে সব চা বাগানগুলিতে কাজের জোগান একটু ভাল, সেখানে লকডাউন অভিশাপ নিয়ে এসেছে। চায়ের প্রথম কুঁড়ি তোলার মরশুম শেষ হয়ে গিয়েছে। চা তোলা যায়নি। অথচ এই প্রথম চা দেশের-বিদেশের বাজারে বিক্রি করে লাভ ঘরে তোলেন চা বাগানের মালিকরা। এখন এই ব্যাপক ক্ষতির ফলে কার ঘাড়ে কোপ পড়বে তা সহজেই অনুমেয়।

আলাদা করে বলতে হয় লবণ কারখানায় কাজ করা শ্রমিকদের কথা। ২৮ মার্চ ইন্ডিয়ান সল্ট অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী-সহ পাঁচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। সল্ট অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন— দেশে নুন উৎপাদনের মরশুম মার্চ থেকে জুন। বর্ষা নেমে গেলে নুন উৎপাদন আর সম্ভব নয়। লকডাউনের জেরে ইতিমধ্যেই মার্চ মাস নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এই নুন কারখানাগুলিতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের ৭০ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রের। অর্থাৎ তাদের রোজগারের প্রধান সময় এই মার্চ থেকে জুন। অনেকেই দু-তিন শিফটে কাজ করেন। এই সময়ের বাড়তি আয় গোটা বছর চলতে সাহায্য করে এই শ্রমিকদের।

ভারতে প্রতি বছর খাওয়ার জন্যে নুন তৈরি হয় ৯৫ লক্ষ মেট্রিক টন। অ্যালকালি জাতীয় কারখানায় লবণ লাগে ১ কোটি মেট্রিক টন। এর পাশাপাশি ভারত নুন রফতানি করে কম বেশি ৫৮ হাজার মেট্রিক টন। এ বছর এই নুন উৎপাদন হবে না বললেই চলে। আর কাজের মরশুমেই যদি ঘরে বসে থাকতে হয়, তা হলে এই শ্রমিকদের গোটা বছর কীভাবে চলবে!

যৌনকর্মীদের সমস্যার ধরন আরও ভয়ঙ্কর। মার্চ মাস থেকে তাঁদের কাজ বন্ধ। সঞ্চয়ের টাকা ফুরিয়ে গিয়েছে। লকডাউন উঠলেই কাজে ফেরারও উপায় নেই। সংক্রমণের ভয়ে আরও বহুদিন যৌনপল্লিগুলিতে লোকের আনাগোনা থাকবে না বললেই চলে। অথচ, প্রতিদিন বাড়িভাড়া গুনে যেতে হবে। নোটবন্দির সময়ে বিরাট বিপদে পড়েছিলেন দেশের যৌনকর্মীরা।  কিন্তু খদ্দের আসা একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি। এখন সংক্রমণের থাবা যখন ঘরে ঘরে, কী খাবেন ওঁরা?

তিনি খান চিনি, আর তা যোগান চিন্তামনি। এই মুহূর্তে রাষ্ট্রের আপ্তবাক্য অনেকটা যেন এমন। কিন্তু প্রয়োগকৌশল দেখে ভ্রম হয় রাষ্ট্র আদৌ শ্রমিকের অস্তিত্ব চেনে তো? স্ট্যান্ডার্ড ওয়ার্কার্স অ্যাকশান নেটওয়ার্কের সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের ৬৪ শতাংশের হাতে ১০০ টাকাও নেই। ৭৮ শতাংশই লকডাউনের দিনগুলিতে কোনও বেতন পাননি। ৮২ শতাংশই কোনও রেশন পাননি। ভিনরাজ্যে এমনিতেই সারাবছর শ্রমিকরা নথির জটিলতার ভয়ে হাসপাতালে যেতে চান না। রেশন পান না। এখন সেই অবস্থাটা কয়েকগুণ ভয়াবহ। পরিযায়ী শ্রমিকদের বাঁচাতে রেশন কার্ড ছাড়া রেশন দেওয়া বা কমিউনিটি কিচেন তৈরি করা, এই ধরনের কোনও প্রস্তাবেই রাজি হয়নি কেন্দ্র। কেন্দ্রের প্রথম আর্থিক প্যাকেজে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য কোনও ঘোষণাও ছিল না। হ্যাঁ এসেছিল ১০০ দিনের কাজে জড়িতদের কথা। কী বলা হয়েছিল সেখানে?

প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে ১০০ দিনের কাজে জড়িতদের ভাতা ১৮২ টাকা থেকে ২০২ টাকা করার কথা বলা হয়। কিন্তু ১০০ দিনের কাজে যুক্ত কজন কর্মী এখন কাজের মধ্যে রয়েছেন তা কি নিয়ামকরা জানেন না? সেস বসিয়ে সাড়ে তিন কোটি নির্মাণকর্মীর হাতে অৰ্থ পৌছে দেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু এই কর্মীদের কনস্ট্রাকশান ওয়ার্কার্স বোর্ডের কাছে নথিভুক্ত হতে হবে। অথচ সরকারি ওয়েবসাইট ইনভেস্ট ইন্ডিয়াই বলছে, ভারতে নির্মাণ শ্রমিকের সংখ্যা অন্তত পাঁচ কোটি।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নিয়ে ভেবেছে সরকার। বলা হয়েছে এই ধরনের সংস্থায় যুক্ত শ্রমিকের পিএফ-এর টাকা দেওয়া হবে তিন মাসের জন্য। কিন্তু শর্তসাপেক্ষে। শর্তটা কেমন? কারখানায় অন্তত ১০০ জন শ্রমিক থাকতে হবে। এর ৯০ শতাংশের মাইনে হতে হবে ১৫ হাজার টাকার কম।

সহজ প্রশ্ন নদিয়া, মুর্শিদাবাদে এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ছোট ছোট গোষ্ঠী/সমিতিতে ভাগ হয়ে মুন্সিদের সঙ্গে লড়াই করে দিনে ১৫০-১৭০ টাকা পান যে বিড়ি শ্রমিকরা, যাদের আয় বন্ধ, তারা কি এই সময় কোনও সুযোগ সুবিধে পাচ্ছেন কেন্দ্র থেকে?

তার চেয়ে বরং রাষ্ট্র-শ্রমিকের সম্পর্কটা প্রতিষ্ঠিত হয় ডিরেক্ট অ্যাকশানে। আমরা দেখতে পাই, ভিন রাজ্য থেকে ঘরে ফেরা শ্রমিককে মাটিতে বসিয়ে গায়ে কীটনাশক স্প্রে করা হয়। আমরা বিদেশাগতদের ক্ষেত্রে স্ক্রিনিং দেখেছি। কিন্তু এই দৃশ্য দেখিনি। পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরানোর কথা উঠলে, খরচের ব্যাপারে হাত তুলে দেয় কেন্দ্র। অথচ হাত পড়ে না রাষ্ট্রপতি ভবন মেরামতির অর্থে, হাত পরে না রাজধানী সৌন্দর্যায়নের জন্য বরাদ্দ ২০ হাজার কোটি টাকায়। কোটি কোটি টাকার ফুল বর্ষিত হয় সরকারের মহানুভবতা খাতে।

ফলে ভারতের অসংগঠিত শ্রমিকের ভবিষ্যত কেমন হবে, তা অনুমান করা খুব কঠিন নয়। আজ যাঁরা ১৫০-১৭০ টাকায় কাজ করছেন, তাঁদের শ্রম আরও সস্তা হবে। ওভারটাইম ছাড়াই কাজের মেয়াদ বাড়ানো হবে কাজের। কেউ কাজ করতে অরাজি হলে তাঁকে আনন্দে বিদায় দেওয়া হবে, কারণ আরও কম মজুরিতে কাজ করারও লোক রয়েছে। চুক্তিপত্র ছাড়াই কাজের পরিসর আরও বাড়বে। হাতে অর্থ কমলে শ্রমিকের স্বাস্থ্য আরও খারাপ হবে। অতিমারিতে না মারা গেলেও, অপুষ্টি ও অনাহারই বহু শ্রমিকের  ইন্তেকাল ডেকে আনবে। ঠিক যতটা খাবার পেলে বেঁচে থাকা যায়, ততটাই খেয়ে বেঁচে থাকবেন তাঁরা, যাঁরা বাঁচিয়ে রেখেছেন দেশের অর্থনীতিকে। ফুলবিছানো পথে, ভরদুপুরে রাষ্ট্র দেখলেও দেখে ফেলতে পারে শ্রমিকের ভূত।


[1] রবার্ট কোচ ও অ্যাঞ্জেলো সেলির গবেষণা।
[2] S.R. Christophers and C.A. Bentley, Malaria in the Duars (Simla: Government of India Press, 1911

About চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম 4593 Articles
ইন্টারনেটের নতুন কাগজ

Be the first to comment

আপনার মতামত...