স্বস্তি
মেষপালকের বাঁশি হারিয়ে গেছে অবিন্যস্ত চাহিদাফোয়ারায়
জ্যোৎস্না সযত্নে আগুনের বাসা বাঁধে তেঁতুলপাতার রাশে
ভিন্ন ভিন্ন সজাগ প্রতিকৃতি যদি যাপন করে ভুল বাসা।
এমনভাবে ভেজা ভেজা হাতেই লিখে রাখা
দমন নামের তাৎপর্য, বিশ্বের দরবারে একমাত্র তুমিই
তুমিই সেই শূকরশাবক…
পরবর্তী চৌপরে হারজিত দেখে নেবে নতুন সূর্যোদয়
দূষিত সমুদ্রের নখ কাটা হয়নি বহুযুগ
আগামীতে নিয়মভঙ্গ… সামান্য কোনা ছিঁড়ে দিও।
উল্লাসী ফোয়ারার গায়ে লেপটে থাকে দৈবের আতশবাজি।
বোধ
আয়না পালটে দেখতে চেয়েছি নিজেকে বহমান, বলেছ, বহতা নদী শুধু তোমার
বাকি চোখে হতে হবে ঘষা কাঁচ, ওপার নেই;
ক্যানভাসে রঙ বুলিয়ে দেখালে সূর্যোদয়, অস্ফুটে দারুণ বলাই কি ভুল ছিল? শুনে,
পাখিরা বাসায় ফিরে গেল গোধূলি ভেবে।
অনেক শব্দ উচ্চারণ করা নৈঃশব্দ্য এগিয়ে আসে চেরা জিভ মিছিল হয়ে ক্রমশ, যেখানে
আমার ভীষণ প্রিয় তোমার সুখ বসেছে অচঞ্চল,
কোথায় পুণ্য বিক্রি হয় জানতে, হলুদ পাতা উলটেপালটে একসা করে চলেছি অলকানন্দায়
সামনে নেমেছে নিঃসঙ্গ দেউলিয়া প্রথম স্পর্শকাল।
ভোরবেলা প্রথম তোমার ফোলা আধখোলা চোখ দেখতে চাওয়ায়,
বিশ্বাস করো, পড়ে রয়েছে আমার অপাপ চাওয়াপাওয়ার হিসাব।