সলমন রুশদির পালটা ছুরি ও কিছু কথা

দেবব্রত শ্যামরায়

 


সলমন রুশদির Knife ধর্মীয় মৌলবাদ ও কট্টরপন্থার বিরুদ্ধে এক আপসহীন লড়াইয়ের গর্বিত এবং মর্মস্পর্শী উচ্চারণ। নিজের বিশ্বাসে স্থিত থেকে রুশদির আপসহীন লড়াই, আক্ষরিক অর্থে মরণপণ লড়াই, কুর্নিশযোগ্য, এবং শুধুমাত্র লিখতে এসে এই লড়াইটি তিনি সারা বিশ্বের মুক্তচিন্তাসম্পন্ন মানুষের অধিকার রক্ষার জন্যেই লড়ে যাচ্ছেন। এবং জিতছেন। রুশদির নতুন বই Knife-এর বহুল প্রচার ও প্রসার হওয়াটা রাজনৈতিক কারণে অত্যন্ত জরুরি

 

হাদি মাতার। নিউ জার্সির এই মুসলিম মৌলবাদী যুবক আগস্ট ১২, ২০২২-এ নিউ ইয়র্কের শেটৌকা (Chautauqua) কাউন্টির এক বক্তৃতাসভায় সলমন রুশদির শরীরে ২৭ সেকেন্ডে ১৫ বার ছুরি মারেন। সলমন রুশদি চিকিৎসকদের সহযোগিতায় এক দীর্ঘ এবং মরণপণ লড়াইয়ের পর একটি চোখ পুরোপুরি খুইয়ে এবং জিভ, কাঁধ, নার্ভ, হৃৎপিণ্ড, যকৃৎ, ক্ষুদ্রান্ত্রের আঘাত সামলে ধীরে ধীরে সেরে ওঠেন। সেরে ওঠার পর ডাক্তাররা রুশদিকে বলেছিলেন, যুবক ছেলেটি জানেই না কাউকে মারতে গেলে ঠিক কোথায় ও কীভাবে ছুরি চালাতে হয়, কারণ আঘাত ঠিকভাবে লাগলে ৭৫ বছরের রুশদির পক্ষে বেঁচে ফেরা সম্ভব ছিল না।

হাদি মাতার, রুশদি তাঁর সাম্প্রতিক বই Knife জুড়ে যাঁকে শুধুমাত্র A নামে সম্বোধন করছেন[1], সেই A-এর বয়ান অনুযায়ী সে এই হত্যার পরিকল্পনা করার আগে রুশদির লেখা বইপত্র থেকে মাত্র পাতা দুয়েক পড়েছে, ইউটিউবে রুশদির একটি-দুটি বক্তৃতা শুনেছে। এসব পড়ে ও দেখে হাদি মাতারের মনে হয়েছে রুশদি একজন ভণ্ড ও অসৎ ব্যক্তি। কেন দু-পাতা বই পড়ে ও ভিডিও দেখে তার এমন মনে হল, এবং তার সঙ্গে ব্যক্তিটিকে হত্যা করার পরিকল্পনা করার কী সম্বন্ধ সেসব হাদি অবশ্য বিস্তারিত বলেনি বা সাংবাদিকেরাও সে-প্রশ্ন তাকে জিজ্ঞাসা করেননি। তবে হ্যাঁ, হাদি মাতার একথা জানিয়েছে, যে সে খোমেইনিকে শ্রদ্ধা করে।

ইরানের ধর্মগুরু ও শাসক আয়াতোল্লা খোমেইনি ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৯ The Satanic Verses বই লেখার ‘অপরাধে’ সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের প্রতি সলমন রুশদির নিধনের আর্জি জানান। বলে রাখা দরকার, খোমেইনি নিজেও স্যাটানিক ভার্সেস ভাল করে পড়েননি। হাদি মাতারের চেয়ে কয়েক পাতা বেশি পড়ে থাকতে পারেন মাত্র। এটি ছিল সমসময়ের বিশ্ব রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক থাকার বা খবরের কাগজে শিরোনামে থাকার তাগিদে একটা সুচতুর রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। যদিও এই ফতোয়া দেওয়ার মাত্র চার মাসের মধ্যে ৮৭ বছরের বৃদ্ধ খোমেইনি মারা যান কিন্তু ইরানের তরফে সরকারিভাবে এই ফতোয়া ফিরিয়ে নেওয়া হয় না। এরপর এক দশকের বেশি সময় ধরে সলমন রুশদিকে লোকচক্ষুর আড়ালে চোরের মতো ব্রিটিশ নিরাপত্তাবাহিনির সঙ্গে রীতিমতো দরকষাকষি করে এক হতভাগ্য জীবন কাটাতে হয়। কিন্তু রুশদি দিবারাত্রি মৃত্যুভয় পেলেও ক্ষমা চাননি, নিজের মৃত্যুকে প্রতিনিয়ত চোখের সামনে দেখেও মেরুদণ্ড নত করেননি, তাঁকে কুর্নিশ। মাঝে দীর্ঘ তেত্রিশ বছর কেটে গেলেও, ব্রিটেন ছেড়ে আটলান্টিক পেরিয়ে মার্কিন নাগরিক হয়ে সহজ জীবনযাপনে ফিরে আসার পরেও সেই ফতোয়ার প্রেতাত্মা যে তাঁকে ছেড়ে যায়নি, তা প্রমাণিত হল। এবার ফতোয়ার নির্দেশ পালন করতে এল হাদি মাতার, ১৯৮৯-তে বিতর্ক ও সেই কুখ্যাত ফতোয়ার আরও ন-বছর পর সে জন্ম নেবে এবং আরও চব্বিশ বছর পর লেবানন থেকে মৌলবাদীদের কাছ থেকে মগজধোলাই হয়ে ফিরে আসার পর ঠিক করবে যে তাকেই সলমন রুশদিকে হত্যা করার পবিত্র দায়িত্ব পালন করতে হবে। হাদি মাতার এই সিদ্ধান্ত নেবে রুশদিকে না পড়েই। পাঠকের কাছে এই সুযোগে একটা প্রশ্ন রাখা যাক, হাদি মাতার যদি দ্য স্যাটানিক ভার্সেস পুরোটা পড়ত, এবং পড়ে যদি সে সুনিশ্চিত হত যে রুশদি ইসলাম বা নবি মহম্মদ বা কোরানকে পরিকল্পিতভাবে অপমান করেছেন, তাহলেও কি তার রুশদিকে হত্যার বা শারীরিকভাবে আঘাত করার অধিকার জন্মাত?

 

পড়ুন, ইলেকশন এক্সপ্রেস ২০২৪

 

এই প্রশ্নে পরে যাওয়া যাবে। রুশদিকে ছুরিকাঘাতের অনুষঙ্গে আপাতত আমাদের মনে পড়ে যাচ্ছে, ঢাকার রাজপথে একুশের বইমেলা-ফেরত মুক্তচিন্তক ও লেখক অভিজিৎ রায়কে আনসার আল ইসলাম জঙ্গি সংগঠনের যেসব সদস্যরা চাপাতির কোপে খুন করেছিল, তাদের সঙ্গেও অভিজিৎ রায়ের যুক্তিবাদী লেখাপত্রের তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না। কোনও এক হুজুর নাকি দলটির প্রধান এক আততায়ীকে বলেছিলেন যে অভিজিৎ রায় একজন ‘বলগার’[2] এবং তাঁর লেখালেখি আদ্যন্ত ইসলামবিরোধী, অতএব তাঁর মরা উচিত। অভিজিৎ রায়ের হত্যার ঘটনা সাম্প্রতিক ইতিহাসের ঘটনা, কিন্তু ১৯৩১ সালের মে মাসে খাস কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে বইয়ের দোকানদার, প্রকাশক ও শিশুকিশোরদের উপযোগী বইয়ের লেখক ভোলানাথ সেন ও তাঁর দুই কর্মচারীর হত্যার ঘটনা আমরা অনেকেই জানি না৷ সুদূর অমৃতসর থেকে কলকাতায় এসে প্রকাশ্য দিবালোকে ভোলানাথকে খুন করেছিল রেলকর্মী আবদুল্লা খান ও তাঁর বন্ধু আমির আহমেদ। ভোলানাথের ‘অপরাধ’ ছিল তিনি ‘প্রাচীন কাহিনি’ নামক শিশুপাঠ্য বইয়ে বাচ্চা ছেলেমেয়েদের বিশ্বের ইতিহাসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তর যুগ ও প্রাগ্রিতিহাসের যুগ হয়ে যিশু খ্রিস্ট ও নবি হজরত মহম্মদের উল্লেখ করেছিলেন। বইটিতে দুজনকেই ভোলানাথ সেন পরিচয় করিয়েছিলেন ঈশ্বরের দূত ও মানবতার পূজারী হিসেবে। কিন্তু আমির ও আবদুল্লার বাংলা পড়ে বোঝার কথা নয়। কোনওভাবে বাংলা বইটি অমৃতসরে তাদের হাতে পৌঁছয় এবং ওই বইয়ে ছাপা দেবদূত জিব্রাইলের সঙ্গে নবি মহম্মদের আলাপচারিতার একটি ছবি দেখে তাদের মাথা ঘুরে যায়। কট্টরপন্থী ওয়াহাবি ইসলামের কোনও প্রচারক হয়তো তাদের জানিয়েছিল, নবি মহম্মদের ছবি আঁকা ও প্রকাশ করা ঘৃণিত অপরাধ। তাদের বিচারে ভোলানাথ সেন ঘৃণ্য অপরাধে অপরাধী যার শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে। তাদের জানার কথা নয়, বিশ্বজুড়ে এই বহু-প্রচলিত ছবিটি পঞ্চদশ শতকের এক তুর্কি শিল্পীর আঁকা ও বহু পরে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রকাশিত কোরান-এর সংস্করণ থেকে গৃহীত। গুণী মানুষ ভোলানাথ সেন তাঁর বইতে পূর্ব-অনুমোদিত ছবিটি ছেপেছিলেন মাত্র।

নিউ জার্সির হাদি মাতার আবদুল্লা খান ও আমির আহমেদের যোগ্য উত্তরসূরি। ইসলামি মৌলবাদীরাই খুন করেছে পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের প্রগতিশীল গভর্নর সলমান তাসিরকে। দেশছাড়া করেছে তসলিমা নাসরিনকে অথবা হামলা করে জীবন-জীবিকা ও শহর ত্যাগে বাধ্য করেছেন লখনৌ-এর অওধনামার সম্পাদক শিরিন দালভিকে। আবার এদের জাতভাইরাই নিরস্ত্র নরেন্দ্র ধাবোলকরকে সকালে হাঁটার সময় একলা পেয়ে হত্যা করল, বাড়িতে ঢুকে খুন করল এম কালবুর্গিকে, পেরুমল মুরুগানকে নিজের এপিটাফ লিখতে বাধ্য করল, হালে খোদ বাংলায় কীর্তনীয়া দিনোকৃষ্ণ ঠাকুরকে শারীরিকভাবে চূড়ান্ত হেনস্থা করা হল। এমন উদাহরণ অগণিত। প্রতিটি প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মেই এদের খুঁজে পাওয়া যায়। বেশিদিন আগের কথা নয়, ২০১২ ভারতের ক্যাথলিক চার্চের দাপটে যুক্তিবাদী সানাল এডামারাকুকে ফিনল্যান্ডে গিয়ে স্বেচ্ছানির্বাসনে দিন কাটাতে হচ্ছে।

জিওর্দানো ব্রুনোকে পুড়িয়ে মেরেছিল চার্চ। তারপরে শত শত বছরের দীর্ঘ পথ চলায় পৃথিবীটার বদলে যাওয়ার কথা ছিল, উন্নততর হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি, বা হলেও উন্নতির পরিমাণ নগণ্য। কারণ এই অসাম্য-পীড়িত দুনিয়ায়, বিশেষত তৃতীয় বিশ্বে দারিদ্র ও অশিক্ষা এখনও পুরোমাত্রায় বর্তমান এমনকি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমবর্ধমান, আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ধর্মীয় কট্টরপন্থা ও অন্ধবিশ্বাসের প্রকোপ। যদিও এখনও এই বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষই সৎ, সহজ জীবনযাপনে বিশ্বাসী খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ, আর তাঁদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশটি ধর্মবিশ্বাসী, কিন্তু কখন তাঁদের একাংশ ধান্দাবাজ ধর্মব্যবসায়ীদের হাতে ব্যবহৃত হয়ে পড়েন তা তারা বুঝতেও পারেন না৷ প্রশ্নহীন আনুগত্য ও অন্ধবিশ্বাস প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিকে সুযোগ পেলেই পোটেনশিয়াল হাদি মাতার-এ পরিণত করে ফেলতে পারে। মুক্তচিন্তার প্রসার ও ছোটবেলা থেকেই চারপাশের সবকিছুকে প্রশ্ন করার অভ্যেস তৈরি হওয়াটা তাই বড় জরুরি।

এখানে একটা কথা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলে রাখা দরকার, কোনও ধর্মের মৌলবাদীরাই সেই ধর্মাবলম্বী সমস্ত মানুষের প্রতিনিধি নয়, অর্থাৎ এই লেখাটিতে যে একাধিক ঘৃণ্য ইসলামি মৌলবাদীর উদাহরণ দেওয়া হল, তা থেকে এই সরল জ্যামিতিক সন্দর্ভে কখনওই পৌঁছোনো যায় না যে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিটি মানুষই মৌলবাদী। ঠিক যেমনভাবে, একজন বাবু বজরঙ্গি বা সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বা হিমন্ত বিশ্বশর্মা বা মোহন ভাগবত কেউই সমগ্র হিন্দু সমাজের প্রতিনিধি নন। বস্তুত, হিন্দু সমাজ বা হিন্দু ধর্ম বলে কোনও অখণ্ড একক এনটিটি নেই, কোনওদিন ছিল না, এটাও একটা রাজনৈতিক নির্মাণ, যেখানে ব্রাহ্মণ্যবাদকে হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্ম নাম দিয়ে বাজারে চালানো হয় মাত্র। কতিপয় ব্যক্তির কাজকর্মের নিরিখে গোটা সম্প্রদায়ের সাধারণীকরণই আসলে পালটা মৌলবাদের হাতিয়ার হয়ে ওঠে। বস্তুত, যে-কোনও মৌলবাদই মূর্খের আশ্র‍য়, এমন সব মানুষজন যারা স্বাজাত্যপ্রেমে অন্ধ, যাদের বিশ্লেষণী চিন্তা করার ক্ষমতা কম, তাদের ক্ষেত্রে যেকোনও সরলীকরণ মাথার খাটনি কমায়, সময় বাঁচায়, মিথ্যে হলেও এক ‘অপর’-এর নির্মাণ ও সেই অপরকে ঘৃণা করার মধ্যে দিয়ে জীবনকে একটা ছদ্ম-উদ্দেশ্য দেয়। ঘৃণা, তীব্র ঘৃণাই মৌলবাদের চালিকাশক্তি।

 

পড়ুন, গুজরাত গণহত্যার বিচার হয়নি

 

সলমন রুশদির Knife ধর্মীয় মৌলবাদ ও কট্টরপন্থার বিরুদ্ধে এক আপসহীন লড়াইয়ের গর্বিত এবং মর্মস্পর্শী উচ্চারণ। নিন্দুকেরা প্রশ্ন তুলবেন, যে-কোনও ঘটনাকে বিক্রয়যোগ্য করে তোলা যেখানে এক বিশুদ্ধ মার্কিন ব্যবহারিক সংস্কৃতি, সেক্ষেত্রে রুশদি ও এই বইটির প্রকাশকও সেই সাংস্কৃতিক অভ্যেসের বাইরে বেরোতে পারলেন কিনা। কিন্তু তাতে রুশদির বেঁচে থাকা ও মতপ্রকাশের নিরঙ্কুশ অধিকারের প্রশ্নটি খাটো হয় না মোটেই। নিজের বিশ্বাসে স্থিত থেকে রুশদির আপসহীন লড়াই, আক্ষরিক অর্থে মরণপণ সংগ্রাম, কুর্নিশযোগ্য, এবং শুধুমাত্র লিখতে এসে এই লড়াইটি তিনি সারা বিশ্বের মুক্তচিন্তাসম্পন্ন মানুষের অধিকার রক্ষার জন্যেই লড়ে যাচ্ছেন। এবং জিতছেন। রুশদির নতুন বই Knife-এর বহুল প্রচার ও প্রসার হওয়াটা রাজনৈতিক কারণে অত্যন্ত জরুরি। এই বিশ্বের কোনও আইডিয়াই আলোচনা, সমালোচনা, তর্ক-বিতর্ক, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ এমনকি নিন্দা ও অপমানের ঊর্ধ্বে নয়। যে অপমানিত হয় সে প্রতিবাদ করতে পারে বড়জোর, পালটা যুক্তি দিয়ে প্রতি-আক্রমণ শানাতে পারে, উচ্চকিত বিরোধিতা করতে পারে, কিন্তু প্রতিশোধ নেবে বলে কখনও অস্ত্র হাতে তুলে নিতে পারে না। ধর্মও ঠিক তেমনই একটি আইডিয়া, আলাদা করে তার কোনও অতিরিক্ত সমবেদনা বা শিশুযোগ্য সংরক্ষণ পাওয়া উচিত নয়, এ কথাটা আমরা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারব, তত তাড়াতাড়ি আমাদের পৃথিবী আরেকটু সভ্য, ন্যায়সম্পন্ন ও নতুন প্রজন্মের জন্য আরেকটু বাসযোগ্য হয়ে উঠবে।


[1] I do not want to use his name in this account. My Assailant, my would-be Assassin, the Asinine man who made Assumptions about me, and with whom I had a near-lethal Assignation… I have found myself thinking of him, perhaps forgivingly, as an Ass.
[2] ব্লগার-এর ধ্বনিবিপর্যয়।

About চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম 4802 Articles
ইন্টারনেটের নতুন কাগজ

Be the first to comment

আপনার মতামত...