কামড় খাওয়া আপেলের মতো সফেদ-হলুদ শরীরের নায়িকাকে বৃষ্টিতে নাচতে দেখে ভেতরে আর থাকতে না পেরে অনেকের সাথে ছিটকে বেরিয়ে আসে এই গল্পের শুক্রাণুটি। যার শরীর থেকে তার এই উল্লম্ফন আবির্ভাব সেই শরীরের মালিকের সাথে তার নিম্নরূপ কথোপকথন হয়–
মালিক: কীরে ব্যাটা, দলছুট হইলি ক্যামনে?
শুক্রাণু: ভুলভাল দলে হান্দাইয়া অহন দল-ই ভালো লাগে না।
মালিক: ক্যান্ কী হইসে?
শুক্রাণু: সবখানেই রাজনীতি… দলাদলি। আমি আলাদাই বালা আসি।
মালিক: এতসব ভাইবা কী করবি? তোর আয়ু তো এ্যাক্কেরে কম।
শুক্রাণু: কম আয়ু দিয়াও দুনিয়া উল্টায়া দেওন যায়। তয় আমি পারলাম না এইবারও।
রাজিব মাহমুদ লেখক ও প্রকাশকের নিম্নলিখিত ফোনালাপ চলছে। (লেখক তার লেখার ঘরে আর প্রকাশক তার ডেরায়) লেখক: শুনুন প্রকাশক সাহেব, সাহিত্যের পণ্যায়নের ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। লাভের চিন্তা বাদ দিয়ে সৎ সাহিত্যকে প্রোমোট করতে শিখুন। লেখক গরীব হতে পারে কিন্তু তার আত্মসম্মান...। প্রকাশক: দাঁড়ান... দাঁড়ান... একটু বুঝে উঠতে দিন...…
রাজিব মাহমুদ একটা এ্যাডফার্মের ক্রিয়েটিভ টিমের সাথে আজ হাসানের ইন্টারভিউ। চাকরিটা হলে ওর কাজ হবে মূলত দু’টো: (১) ক্লায়েন্টের প্রোডাক্টের বিবরণ শুনে টিমের সাথে বসে বিজ্ঞাপনের কনসেপ্ট তৈরিতে সাহায্য করা ও (২) বিজ্ঞাপনের সাথে যাবে এমন ট্যাগলাইন, পাঞ্চলাইন ও ক্যাপশান তৈরির আইডিয়া দেয়া। চাকরিটা হলে ইংরেজিতে ইভনিং এম.এটা চালিয়ে…
রুমা মোদক শুরুর কথা মুনিম বেকার হয়েছে বছর হয়নি। এক চৈত্রে আকাশ থেকে অগ্নিশলাকা ছুটে আসার মতো খবর নিয়ে মুনিম ঘরে ঢুকল, তার চাকরিটা নেই জানিয়ে। আমি তখন কুঁচো চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না করছিলাম। মুনিম ঘরে প্রবেশ করল অপ্রত্যাশিত এক অগ্নিশলাকা নিয়ে। যে অগ্নিশলাকায় আমার যত্নে গড়া সংসার পুড়ে…