চারিদিক ভেঙে পড়ার আগে
নিজেকে ওগরাতে ওগরাতে ছেলেটি ভাবছে
অনিবার্য মেঘরাশি ঝরে যাবে সব
এসব কালবৈশাখী রাত তার নিজস্ব উৎসব
ভাবে আর উপড়ে নেয় শিকড়
নিষিদ্ধ ক্যান্টিন থেকে ফিরে যায় বুকের ভেতর
বাইরে কারেন্টহীন অনন্ত সন্ত্রাসে
কারা যেন পিঠে বেঁধে শ্মশানের কাঠ নিয়ে আসে।
জয়াশিস ঘোষ একই রকম আছে। নন্দন চত্বর। অ্যাকাডেমির সামনেটা। বেনফিশের পেছনে চায়ের দোকান। আড্ডা। কবিতা। নাটক। লোকটা শুধু নেই। কেউ খুঁজছে কি? একটা বাড়িয়ে দেওয়া হাত। অনামী পত্রিকা। মৃত্যু কি নীল রঙের হয়? সজল কাঞ্জিলালের জামার মত? না কি ঘন কালো? মেট্রোর সুড়ঙ্গের মত। ভিড়ে ঠাসা কলকাতায় একটা মানুষ…
জয়াশিস ঘোষ দেবেন মন্ডলের আত্মহত্যা আত্মহত্যা করার কী কম হ্যাপা! দেবেন মন্ডল ফ্যানের সাথে দড়িটা আটকে ফাঁস তৈরি করলেন। দু একবার টেনেটুনে দেখেও নিলেন। তারপর গলায় পরে নিলেন লোকনাথ বাবার নাম করে। চোখ বুজে একবার বাবাকে ভাবলেন। মুখটা খুব ভালো মনে পড়ল না। লুঙ্গিটা ওপরে তুলে পাছা চুলকানোর একটা…
অপূর্ব লেখনী।
খুব ভালো লাগলো পড়ে জয়দাদা।