স্টেশন মাস্টার , চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম
ছিল গরু। হয়ে গেল দিব্যি একটা ক্যাটকেটে ময়ূর! এত হামেশাই হচ্ছে!
যা হোক, এদিকে দেখতে দেখতে দ্বিতীয় সংখ্যা হয়ে গেল।
দেখা যাচ্ছে, কাজটা যত কঠিন মনে হয়েছিল, ততটা নয়। লেখক-কবিদের ভালো সাড়া পাচ্ছি। আরেকটু ভালো হলে ভালো হত। তবু অজ্ঞাতকুলশীল পত্রিকার পক্ষে বেশ ভালোই বলতে হবে।
পাঠকরা নাড়াচাড়া যতটা করছেন, সাড়া ততটা দিচ্ছেন না। এইটা একটা মুশকিলের ব্যাপার হচ্ছে। ওয়েবপত্রিকার সুবিধা নিন। আমাদেরও দিন।
লেখা পরীক্ষিত হোক!
এরমধ্যে, নিয়মিতভাবে লেখা পড়েছে ঘটিগরম আর উইদাউট টিকিটে। একটা লেখা দিয়ে শুরু হয়েছে লোকাল ট্রেনের নতুন উপবিভাগ – সিগনাল অন। জায়গা ছাড়া হয়েছে ওয়াটসায়েবের গাড়িকে, যেখানে হুতোম এতোদিনের মৌনতা ভেঙে আবার নকশা লিখতে বসেছেন।
গত মাসের ছয় তারিখ চলে গেলেন উস্তাদ রঈস খান। তাঁকে স্মরণে রেখে এই সংখ্যায় লিখলেন উস্তাদ বিলায়ত খানের সুযোগ্য পুত্র উস্তাদ হিদায়ত হুসেইন খান, নবপ্রজন্মের উল্লেখযোগ্য সেতারবাদক রামপ্রপন্ন ভট্টাচার্য। মুগ্ধ শ্রোতার তরফে কথা বললেন অভীক ভট্টাচার্য। সঙ্গে ‘দ্য হিন্দু’ কাগজের সৌজন্যে দেওয়া সম্ভব হল উস্তাদজী আর পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়ার গানবাজনা নিয়ে আলাপচারিতা।
স্টীম ইঞ্জিনে মণীন্দ্র গুপ্তের কবিতা-পাঠকের কথা দিতে পেরে আমরা খুশি। খুশি গতবারের থেকে বেশী-সংখ্যক গল্প, কবিতা আর প্রবন্ধ দিতে পেরে। ধারাবাহিকের ধারাবাহিকতা রাখা সহজ কাজ নয়, তবু পেরেছি, এতেও আমরা স্বস্তিতে।
পড়ুন, লিখুন। চ্যালেঞ্জ করুন।
জয় হিন্দ্…
Ekhane nijer lekha kibhabe debo? Sampurno system janale bhalo hoy.
অভিজিত, চার নম্বর প্ল্যাটফর্মে স্বাগত। লেখা দেবার দুটি উপায়। ১. editor@4numberplatform.com এই ইমেল আইডিতে ওয়ার্ড ফাইলে অভ্রতে টাইপ করে আপনার লেখা পাঠিয়ে দিন। আর ২. এখানে প্ল্যাটফর্ম টিকিট মেনুতে যান। সেখানে টিকিট কাউন্টারে গিয়ে (https://www.4numberplatform.com/?page_id=70 লিংক রইল) সরাসরি লেখা জমা করুন। ধন্যবাদ। সাথে থাকুন।